জিম করার পর ছেড়ে দিলে কি হয়? সপ্তাহে কতদিন জিম করা উচিত?
জিম করার পর ছেড়ে দিলে কি হয়?
সপ্তাহে কতদিন জিম করা উচিত? |
জিম করার পর যদি বন্ধ করে দেওয়া হয়, তবে কিছু পরিণাম সম্পর্কে আপনি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন অনুভব করতে পারেন। এই পরিণামগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:
১. শরীরের সামান্য শৈত্য্য বা ওজনের বৃদ্ধি: আপনি যদি পূর্বে জিমে করা ব্যায়ামের অভ্যন্তরীণ গুণগুলির থেকে স্থায়ীভাবে সাথে না থাকেন, তবে আপনি সামান্য শৈত্য্য বা ওজনের বৃদ্ধি অনুভব করতে পারেন।
২. শরীরে শক্তির হ্রাস: ব্যায়ামের প্রতিষ্ঠানে যদি নিয়মিতভাবে যোগ দেওয়া হয়, তবে শরীরের শক্তির এক ধারাবাহিক কমতে পারে।
৩. মানসিক প্রতিস্পর্ধা: জিমে করা ব্যায়াম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য প্রতিস্পর্ধা বা বিশ্রাম প্রদান করতে পারে। এটি স্বতন্ত্র সমস্যাগুলির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, যেমন মানসিক চাপ বা ডিপ্রেশন।
৪. ব্যক্তিগত সময় এবং আরাম: যদি জিমে যাওয়া সময় আপনার প্রতিদিনের অন্যান্য কাজের সঙ্গে প্রতিস্থান করে থাকে, তবে বন্ধ করা পরে আপনি আরাম করতে বেশি সময় পাবেন।
এগুলি বাদ দেওয়া গেলে, জিমে করা ব্যায়াম বন্ধ করা থেকে প্রায় কোনও মানসিক বা শারীরিক প্রতিস্পর্ধা বা অসুবিধা সহজেই নেয়া যেতে পারে। তবে, এটি সময়ে সঠিক প্রতিস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুসরণ করা সাবধানে দেখা যায়। যদি আপনি কোনও বিশেষ চিকিৎসা বা সহায়তা প্রয়োজন মনে করেন, তবে আপনার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
সপ্তাহে কতদিন জিম করা উচিত?
জিমে করা ব্যায়ামের দিনগুলি সম্পর্কে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা নির্ধারণ করা কিছুটা কঠিন হতে পারে, কারণ এটি ব্যক্তিগত পছন্দ, পরিস্থিতি এবং লক্ষ্যের উপর নির্ভর করে। তবে, সাধারণত দিনে ৫ থেকে ৭ দিন ব্যয়ে যেতে সমান্য সার্বিক পরামর্শ হিসেবে গণ্য করা হয়।
একজন স্বাস্থ্যবান ও ফিট ব্যক্তি সাপ্তাহিকভাবে ৫ থেকে ৭ দিন জিমে ব্যায়াম করতে পারেন। তবে, এটি ভালো হয় যদি প্রতিটি দিনে ব্যায়ামের ধরণ ও কর্মক্ষেত্র পরিবর্তন করা হয়, যেটা পরিবেশনা এবং পূর্বাভ্যাস বৃদ্ধি করে।
তবে, ধরা যায় যে কমতি ও আধা প্রতিবেদনকারী ব্যক্তিরা প্রতিদিন জিমে যেতে পারেন না, তাদের জন্য উচিত হতে পারে প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ২-৩ দিন সময় নিয়ে ব্যায়াম করা।
একজন নবম ব্যক্তি যদি শুরুতে জিমে যাওয়া শুরু করে, তাহলে তার শরীর এবং সাধারণ স্বাস্থ্যের উপর ব্যতিক্রম অনুভব হতে পারে। এই ক্ষেত্রে একটি মানসিক প্রতিস্পর্ধা রাখতে ভালো হয়, যাতে শরীর অস্বীকার্য প্রতিক্রিয়ার কথা না মনে পড়ে।
সবশেষে, জিমে করা ব্যায়ামের পরিমাণ সম্পর্কে বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো স্বাস্থ্যের অবস্থা, সাধারণ জীবনযাপন, এবং ব্যক্তিগত লক্ষ্যের অবলম্বন করে নির্ধারণ করা।
জিম করার সঠিক সময়?
জিমে ব্যায়াম করার সঠিক সময় হলো প্রতি ব্যক্তির প্রতিষ্ঠিত আদর্শ ও অবস্থানের উপর নির্ভর করে। কিছু মানুষ সকালে জিমে যান এবং ব্যায়াম শেষে তাদের দিনটি শুরু করেন, এবং অন্যেরা সন্ধ্যায় বা রাতে জিমে যান এবং তাদের দিনটি সমাপ্ত করেন। কিছু লোক জিমে দুপুরের সময়ে ব্যায়াম করেন, যখন তাদের শরীরের শক্তি সবচেয়ে বেশি থাকে।
সঠিক সময় নির্ধারণে নিম্নলিখিত উল্লেখযোগ্য পরামর্শ মনে রাখা উচিত:
1. ব্যক্তিগত পছন্দ: আপনার নিজের আদর্শ ও অবস্থান অনুযায়ী সময় নির্ধারণ করুন। কিছু লোক সকালে প্রচুর শক্তি অনুভব করে এবং জিমে যেতে প্রথমে পছন্দ করেন। অন্যেরা তাদের দিনটি সমাপ্ত করার জন্য রাতে জিমে যান।
2. স্থিতিশীলতা এবং সার্কাডিয়ান রিদার: ব্যক্তিগত শ্রেণির স্থিতিশীলতা এবং সার্কাডিয়ান রিদার ধরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি সকালে সঠিক সময়ে বেশি শক্তি অনুভব করেন, তবে সকালে জিমে যাওয়া সমান্তরালে ভালো হতে পারে। একইভাবে, যদি আপনি রাতে বেশি শক্তি অনুভব করেন, তবে রাতে জিমে যেতে পারেন।
3. ট্র্যাফিক ও জিমের গুজব: কিছু জিমে বিশেষ সময়ে অতিরিক্ত ট্র্যাফিক থাকতে পারে। প্রতিদিনের কাজের সময়ে ট্র্যাফিক আপনার পরিস্থিতি উপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং আপনি সঠিক সময়ে জিমে যাওয়ার জন্য আগ্রহী হতে পারেন।
4. প্রাথমিক ব্যয়ের সম্পর্কে চিন্তা করুন: ব্যক্তিগত পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনার ব্যয়ের সময়ের নিকটতম সময়টি নির্ধারণ করুন। সকালে জিমে যাওয়ার পরে আপনি সাপ্তাহিক কর্মসূচি অনুযায়ী প্রাথমিক ব্যয়ের সম্পর্কে চিন্তা করতে পারেন।
সবশেষে, আপনার সময়ের নিকটতম সময়টি নির্ধারণ করার জন্য সাধারণ জীবনযাপন, শক্তির প্রবাহ, এবং অনুপ্রাণিত উদ্দীপন অনুযায়ী আপনার নিজের প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান বুঝানো গুরুত্বপূর্ণ। যে সময়টি আপনার শরীর এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত এবং সংবেদনশীল, সেটি সঠিক সময় হতে পারে।